রোববার (১৯ মে) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় পররাষ্ট্রসচিবের দপ্তরে এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।
সাক্ষাতে তারা দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগের অগ্রগতির মাধ্যমে বাংলাদেশ ও কানাডার মধ্যে বিদ্যমান চমৎকার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে শক্তিশালী করার পারস্পরিক প্রতিশ্রুতির ওপর জোর দেন। তারা বিভিন্ন স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
কানাডার ইন্দো-প্যাসিফিক বাণিজ্য প্রতিনিধি দুই দেশের জনগণের স্বার্থে বর্ধিত বাণিজ্য ও বিনিয়োগের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ-কানাডা বাণিজ্য সম্পর্ক আরও গভীর করার জন্য কানাডার দৃঢ় প্রতিশ্রুতি শেয়ার করেন। বাংলাদেশের স্থিতিশীল অর্থনীতি এবং ক্রমবর্ধমান বাজারের প্রশংসা করে তিনি বাংলাদেশে বিনিয়োগে কানাডার প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ প্রকাশ করেন।
পররাষ্ট্রসচিব কানাডা সরকারের প্রথম ইনফো-প্যাসিফিক প্রতিনিধি হিসেবে থোপিলকে নিয়োগের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানান।
মাসুদ বিন মোমেন আশা প্রকাশ করেন যে, তার নিয়োগ কানাডার ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশল বাস্তবায়নে সহায়তা করবে এবং বাংলাদেশসহ ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের দেশগুলোর উন্নয়নে অবদান রাখবে।
তিনি (পররাষ্ট্রসচিব) কানাডাকে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়াতে বাংলাদেশের জনসংখ্যাগত লভ্যাংশ, ভূ-কৌশলগত অবস্থান এবং উদার বিনিয়োগ নীতির সুবিধা নেওয়ার পরামর্শ দেন।